Thursday, August 7, 2014

ইসলামের সৌন্দর্য্য

কিন্তু সাধারণ মুসলিম জনগণ এই উপদেশ বা রসুলের আদেশ অবজ্ঞা করেন 

রসূল (সা) বলেছেনঃ যদি কোন ব্যক্তি মুসলিম রাষ্ট্রের মধ্যে বসবাসকারী মুসলিম নাগরিক বা মুসলিম দেশে অবস্থানকারী অমুসলিম দেশের কোনো অমুসলিম নাগরিককে হত্যা করে তবে সে জান্নাতের সুগন্ধও লাভ করতে পারবে না, যদিও জান্নাতের সুগন্ধ ৪০ বৎসরের দুরত্ব থেকে লাভ করা যায়সহীহ আল-বুখারী, হাদীস /২৫৩৩

বিধর্মীকে হত্যা করা তো দূরের কথা, বিধর্মীদের সাথে অভদ্র আচরণ করতেও নিষেধ করা হয়েছে, তাদের ধর্মবিশ্বাস বা উপাস্যদেরকে গালি দিতেও নিষেধ করা হয়েছে, মুসলিম তার নিজের বিশ্বাসের শ্রেষ্টত্ব বর্ণনা করবেন, তবে কারো অনুভূতিকে আহত করবে নামহান আল্লাহ্ বলেন, "তাঁরা আল্লাহকে ছেড়ে যাদেরকে ডাকে তাদেরকে তোমরা গালি দিও না; কারণ এতে তারাও সীমা লংঘন করে অজ্ঞতাবশত: আল্লাহকে গালি দিবে” [আল- আনআম, আয়াত ১০৮]
Bottom of Form


Sunday, June 29, 2014

True Kuufaar and munafiqrs

For decades, this book "Jihad in name of Allah" has been standard text in all Saudi schools. It has a collection of essays by Syed Maududi, Syed Qutb and HassanAlBanna urging Muslim youth to take up arms and wage war on the 'kufaar', the Jew, Christian, Hindu, atheists and the West. Now why are we surprised that after 50 years of indoctrination, some pupils are doing exactly what the West's primary ally in the Middle-East asked them to do?

Thursday, May 29, 2014

আসামে ১৯শে মে ১৯৬১ বাংলাভাষা আন্দলনের ইতিহাস


                        
১৯শে মে ১৯৬১ সময় ২-৩৫ মিনিট আসাম রাইফেলসের রাইফেল থেকে চলল ১৭ রাউনড গুলি। ৯ জন বাংলা ভাষা শহিদের রক্তে লাল হোল তারাপুর ষ্টেশন সংলগ্ন জনপথ। ১২ জন আহত হয়ে লুটিয়ে পড়লেন পথে। ২ জন পরে হাসপাতালে প্রান ত্যাগ করলেন। কৃষ্ণ কান্ত বিশ্বাস বুকে বুলেট নিয়ে ২৪ বছর বেঁচে রইলেন।

কি তাদের অন্যায়? কি ছেয়েছিলেন তারা? তাদের অন্যায় ছিল তারা আসাম রাজ্য সরকারের একমুখী ভাষা নীতির প্রতিবাদ করছিলেন। তারা ছেয়েছিলেন একমাত্র অসমিয়াকে সরকারি স্বীকৃত ভাষা করা চলবে না, বাংলা  ভাষাকেও সমানাধিকার দিতে হবে। প্রতিবাদ করেছিলেন যে এক তৃতীয়াংশের ভাষাকে দুই তৃতীয়াংশের ওপর চাপিয়ে দেয়া চলবে না।

অসমিয়া বিধানসভায় বাঙ্গালি বিধায়ক রনেন্দ্র মোহন দাসের বিরোধিতা সত্তেও ২৪শে অক্টোবর ১৯৬০ একমাত্র অসমিয়াকে সরকারি স্বীকৃত ভাষা করার প্রস্তাব পাশ করা হয়। এইভাবে উগ্র জাতিসত্তার আক্রমন তিব্রতর হয়ে উঠল। শুরু হোল ‘বঙ্গাল খেদা’ আক্রমন।  বহু নিরীহ প্রান অকালে ঝরে গেলো, বহু মানুষ ভিটেমাটি ছাড়া হল।

শত সহস্র হিন্দু নরনারী যারা পূর্ব বঙ্গে মুসলমানের আক্রমন থেকে রক্ষা পেতে পার্শ্ববর্তী আসামের জঙ্গল পরিস্কার করে সামান্য ছাষবাস করে, ছোট ব্যাবসা করে অতি কষ্টে শরণার্থীর জীবন ধারন করছিলেন তারাই হলেন অসমিয়া শাসক গোষ্ঠীর আক্রমনের লক্ষ্যবস্তু। তথাপি তারা নিজেদের ভাষা সংস্কৃতি বিসর্জন দেননি।  তারা ছেয়েছিলেন বাংলা ভাষার মর্যাদার প্রতিষ্ঠা। ১০ই অক্টোবর ১৯৬০, যেদিন অসমের কংগ্রেসি মুখ্য মন্ত্রি বিমল প্রসাদ চালিহা গুয়াহাটি বিধানসভাতে সেই প্রস্তাব রাখলেন, প্রতিবাদের শুরু সেদিন থেকে।

সংখ্যাগুরু অন-অসমিয় জনগনের উপর অসমিয়া ভাষা চাপিয়ে দেয়া আইন প্রত্যাহার করার লক্ষে বাঙালি অধ্যুষিত বরাক ভ্যালিতে ৫ই ফেব্রুয়ারি ১৯৬১তে গঠিত হোল স্বর্গীয় রথিন্দ্রনাথ সেনের নেতৃত্তে কাছার গন সংগ্রাম পরিষদ।  ১৪ই এপ্রিল ’৬১ তে সিলচর, করিমগঞ্জ, হাইলাকান্দি পালিত হোল সংকল্প দিবস। ২৪শে এপ্রিল  সিলচর, করিমগঞ্জ সহ বরাক ভ্যালিতে শুরু হোল ২০০ মাইল ব্যাপি দীর্ঘ পদযাত্রা। উদ্দেশ্য বাংলা ভাষার দাবিতে সমর্থন ও জনচেতনা বৃদ্ধি। মহতি পদযাত্রার ইতি হোল সিলচর টাউনে ২রা মে ‘৬১তে।

অহিংস শান্তিপূর্ণ গনতান্ত্রিক আন্দলন বাঙালি বিদ্বেষী অসমিয়া শাসক গোষ্ঠীকে কোন ভাবেই বিচলিত করেনি। বরাক উপত্যকায় কাছার গন সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্তে ১৯শে মে ১৯৬১ সর্বাত্মক ধর্মঘট ছিল তার অনিবার্য পরিণতি।  কিন্তু ধর্মঘট ভাঙ্গার চক্রান্ত থেমে ছিল না। থেমে ছিল না বাংলা ভাষার আন্দোলনকে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া। এতদ সত্তেও ভাষা আন্দলনের জন ভিত্তি ক্রমশঃ দৃঢ়তর হয়ে উঠছিল। কারন, পরিষদ দাবী তোলে যে বাংলা সহ অন্যান্য আদিবাসী ভাষা গুলিকেও সরকারি স্বীকৃতি দিতে হবে।

ক্রমশঃ কোনঠাসা সরকার এক ব্যাপক গন আন্দলন ভাঙতে ভারতীয় সেনা বাহিনিকে তলব করল। ১২ই মে ’৬১ এল অসম রাইফেলস, মাদ্রাস রেজিমেন্ট, সেন্ট্রাল রিসার্ভ পুলিশ। শুরু হোল রুট মার্চ, ব্যাপক ধরপাকড়। ভাষা আন্দলনের তিনজন প্রধান নেতৃত্বদানকারী নলিনিকান্ত দাস, রথিন্দ্রনাথ সেন এবং  যুব শক্তি পত্রিকার সম্পাদক বিধু ভূষণ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হোল। চলল প্রতিবাদ, বিক্ষোভ। চলল বেপরয়া পুলিশের লাঠি চার্জ।

১৯শে মে ’৬১ শুরু হোল সর্বাত্মক ধর্মঘট।  সকাল থেকে ঐ দিন সিলচর, করিম গঞ্জ, হাইলাকান্দিতে সরকারি অফিস, আদালত, রেল ষ্টেশন ইত্যাদি স্থানে চলল শান্তিপূর্ণ ধর্না আন্দলন। ঘোষণা হোল, সিলচর থেকে বিকেল ৪-০০ টার শেষ ট্রেন চোলে গেলে উঠে যাবে ধর্মঘট। ট্রেন ঠিক সময়ে ছেড়ে চোলে গেলো। কেউ আটকায়নি। ষ্টেশন থেকে ঐ ট্রেনের জন্য একজন যাত্রীও পাওয়া গেলো না, একটা টিকিটও বিক্রি হয় নি। এমনই জনসমর্থন। তথাপি আন্দোলনকারী জনগণকে শিক্ষা দিতে পুলিশ, মিলিটারি দিয়ে গন হত্যা করতে হোল। পরের দিন ভাষা শহিদদের দেহ নিয়ে চলল মহা মিছিল। সেই মিছিলের উপরেও চলল লাঠি, গুলি। তবু সরকারের জয় হোল না। বাংলা ভাষার জয় হোল। অসমিয়ার পাশাপাশি বাংলা ভাষা সরকারি স্বীকৃতি লাভ করল।

                                                          ..............................


Wednesday, May 28, 2014

কুহেলিকা মিত্র

কুহেলিকা মিত্রের প্রতি                                           শেখর রায়  
      

অনন্ত কাল শুধু হাঁটছি
আর হাঁটছি
তবু শেষ হোল নাকো পথ

অতলান্ত থেকে প্রশান্ত
সমুদ্রগভীর হৃদয় খোঁজে
অমুল্য রতন

দীপান্বিতা যেন কথার কথা
তাঁর অনুজ্জ্বল দীপশিখার ক্ষীণ আলোয়
অস্পষ্ট পথরেখা
যেন পথ মেলে নাকো পথে

তবু হাঁটছি
অনন্ত কাল শুধু হাঁটছি
আর দেখছি
এক মিত্রহীন কুহেলিকা
চলে গেছে অনেক অনেক দূরে ।


কুহেলিকা মিত্র 

একদিন পথে যেতে যেতে দুজনে
দুদিকের শুভ্র কাশবনে
দেখি, সেই ভর সন্ধ্যায় জ্বলে
জোনাকমালিকা
যেন এক নক্ষত্রপুন্জ এসেছে নেমে
কোপাই এর বিবর্ণ প্রাঙ্গনে
তোমার কি মনে পড়ে
হে মিত্র কুহেলিকা ?  

কুহেলিকা মিত্র ২

আমার সম্মুখে সুদীর্ঘ নদী
তবু আমি তৃষ্ণার্ত
কুহেলিকা মিত্র।
কোন এক অমর্ত্য সঙ্গিতে জেগেছিল সুর
নদীর কলস্বনে,
অনাবিল ছন্দিত মন্ত্রে
অনুচ্ছারিত সেই মিথ
ভেসেছিল জলজ উচ্ছাসে
তবু কেন অরন্যবহ্নি সমস্ত বুক জুড়ে আর
অব্যক্ত কোন এক নিদারুন শঙ্কা
হে মিত্র কুহেলিকা ।

..................

Thursday, May 22, 2014

                বিদ্যুলেখা 

               ( শ্রীমতি বিদ্যুলেখা ঘোষকে মনে রেখে)

          তৃষ্ণা আমার শুষ্ক করেছে কণ্ঠ
          ওষ্ঠে ফোটেনি নতুন স্পর্শরেখা
          দহনে যখন জাগিয়েছ নব আশা
          মেঘ বৃষ্টির আকাশে লিখবে
          তুমি বিদ্যুলেখা ।

Tuesday, May 6, 2014

Poem

কুহেলিকা মিত্র ২

আমার সম্মুখে সুদীর্ঘ নদী
তবু আমি তৃষ্ণার্ত
কুহেলিকা মিত্র।
কোন এক অমর্ত্য সঙ্গিতে জেগেছিল সুর
নদীর কলস্বনে,
অনাবিল ছন্দিত মন্ত্রে
অনুচ্ছারিত সেই মিথ
ভেসেছিল জলজ উচ্ছাসে
তবু কেন অরন্যবহ্নি সমস্ত বুক জুড়ে আর
অব্যক্ত কোন এক নিদারুন শঙ্কা
হে মিত্র কুহেলিকা।।


শেখর রায়

Tuesday, April 22, 2014

Communal India !

I would like to share my concern over developments in todays Indian politics. At this end of my service carrier I am watching with pains that my country called India or Bharat is walking back towards middle age. In Parliament election after 65 years of our socalled independence, a self styled shahi imam of jama masjid in Delhi has given Fatwa to Indian Muslim citizens to vote for Congress party in states other than West Bengal where Trinamul party be voted enmass. In this election mired by hatred and venom, viswa Hindu parishad is no lagging behind. Its spokesman Togharia and his colleague Giriraj countered and called upon Hindus for 100% vote to Bhartiya Janata Party (BJP). The enemies of BJP are to be treated as enemies of Bharat. The fanatics went on spraying venom, "those anti national Muslims should leave Pakistan if they do not vote for BJP." Communal vote politics is countered by ugly communal design. Can this be an answer to the misdeeds committed over the years by crony capitalism backed by multinational and transnational companies to loot India and rob its soverignity with a view to degrading its economy and people? No. The psudeo boxing is being waged between two sets of stooges ruining the nation decades after decades to fool the citizens of all sects and to exploit and misuse government machineries to protect corrupt, blackmarketears, robbers and rapists. They are out to devide the country on communal lines and disunite the nation to rule at its discretion. The much talked about secularism (psudeo or true), democracy, socialism etc is likely to rest in pages of dialogue book. Yet there are people in our country those are able to unmask these culprits and waging a long drawn battle against these enemies of the people. Lets wait for the judgement day. 

STROKE


লেখাটি অবশ্যই পড়বেন
 আপনিও কারো জীবন বাঁচাতে পারবেন।
STROKE (
স্ট্রোক): মনে রাখুন শব্দটির প্রথম ৩টি অক্ষরঃ S, T এবং R.
আমরা সবাই- যদি এই ছোট্ট সাধারণ সণাক্তকরণ উপায়টা শিখে ফেলিতবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের রক্ষা করতে পারবো
একটি সত্যি গল্পঃ
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠা হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন।
উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন এম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেনমূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো, তিনি অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক করেছিলেন।সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন। সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়
অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভরসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়।মাত্র তিনটা মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন। একজন মস্তিষ্কবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভবশুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে
নেয়া যায়। স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T R...পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে
আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর মস্তিষ্কে যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনেসহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile রোগীকে হাসতে বলুন।T – Talk রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, ৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যানএবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন।
(
রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ

ৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।একজন খ্যাতনামা হৃদবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি আমরা সবাই- এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো
সুতরাং, আপনি শিখলেন, আপনার বন্ধু প্রিয়জনদেরও শেখান !!!!!